কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্সের কোচ মোহাম্মদ সালাহউদ্দিনকে ম্যাচ ফির ৫০ শতাংশ জরিমানা করা হয়েছে। একই সঙ্গে তিনটি ডিমেরিট পয়েন্ট যোগ করা হয়েছে তার ডিসিপ্লিনারি রেকর্ডে…
ক্রিকেটার ও সাপোর্ট স্টাফদের জন্য বিসিবির আচরণবিধির ২.৭ ধারা ভঙ্গের অভিযোগ আনা হয়েছে তার বিরুদ্ধে, যেখানে আছে ‘ম্যাচের কোনো ঘটনা নিয়ে প্রকাশ্য সমালোচনা বা অনুপযুক্ত মন্তব্য করা’…
গতকাল ফরচুন বরিশালের বিপক্ষে ম্যাচের পর সংবাদ সম্মেলনে আম্পায়ারিং ও এডিআরএস নিয়ে সমালোচনা করেছিলেন সালাউদ্দিন।
সংবাদ সম্মেলনে বারংবার প্রশ্নে তিনি যা যা বলেছিলেন, সেসবের সারাংশ…
“এই মুহূর্তে আমি আসলে কিছু বলতে পারব না। এটা নিয়ে তো বিতর্ক অনেক চলছে। আমি শুরুতেই বলেছিলাম, এক-দুইটা সিদ্ধান্তে আপনি ম্যাচ হেরে যাবেন। সিদ্ধান্তগুলো যদি আরেকটু ভালো হয়, আরেকটু চিন্তা ভাবনা করে দেয় তাহলে ভালো। খালি চোখে যেটা আমরা দেখছি নট আউট, সেটা থার্ড আম্পায়ার আউট দিয়ে দিচ্ছে। কী করতে পারি? আমাদের তো কিছু করার নেই। আমরা মাঠে চিল্লাচিল্লি করি, এটা কি চান?”
“এমনিই সাসপেন্ড করে দেবে। ঠিক আছে! যেহেতু খেলা চলছে। প্রতিবাদ করেও তো লাভ নেই। আমরা লিখিত দেব বা প্রতিবাদ করব যে, সেটা করেও লাভ নেই। কোনো লাভ হবে না। আসলে কিছু করার নেই। হাত-পা বাঁধা আছে। যা হবার তাই হবে আর কী!”
“এডিআরএস থাকার চেয়ে না থাকাই ভালো আমার মনে হয়। আম্পায়ার যেটা দিয়ে দেবে, সেটা (রেখে) দেওয়াই ভালো।”
এমনিতেই বিসিবির নানা কিছু নিয়ে কথা বলার লোক ক্রিকেটাঙ্গনে কমে আসছে। সবাই চায় লাভের গুড় খেতে। প্রশ্ন তোলার লোক সামান্য। মোহাম্মদ সালাউদ্দিন যেহেতু বাড়াবাড়ি করছিলেন, শিক্ষা দেওয়া হলো…
এবার সব ঠিক। বিপিএল দারুণ হচ্ছে। আম্পায়ারিং ফার্স্ট ক্লাস। এডিআরএস একটা যুগান্তকারী উদ্ভাবন।